9

ড্যাফোডিল ইন্সটিটিউট অব ইঞ্জিনিয়ারিং অ্যান্ড টেকনোলজিতে ‘নবীন বরণ ২০২৪’ ও ‘অভিভাবক সভা’ অনুষ্ঠিত।

গত ২৭ নভেম্বর ড্যাফোডিল ইন্সটিটিউট অব ইঞ্জিনিয়ারিং অ্যান্ড টেকনোলজিতে নবীন বরণ ২০২৪ (অরিয়েন্টেশন) ও অভিভাবক সভা অনুষ্ঠিত হয়। প্রতিষ্ঠান প্রাঙ্গণে আয়োজিত এ অনুষ্ঠানে ২০২৪-২০২৫ শিক্ষাবর্ষের নতুন শিক্ষার্থীদের আনুষ্ঠানিকভাবে বরণ করে নেওয়া হয়। পাশাপাশি অভিভাবকদের সঙ্গে শিক্ষার্থীদের দুই মাসের ফাউন্ডেশন ক্লাসের ফলাফল ও অগ্রগতি নিয়ে মতবিনিময় করা হয়। অনুষ্ঠানে মিউজিক, ডান্স, কালচারাল পারফর্মেন্সসহ ছিল বিশেষ আয়োজন। এছাড়াও Evaluatation পরীক্ষায় ভালো ফলাফল অর্জন করায় কৃতি শিক্ষার্থীদের সংবর্ধনা প্রদান করা হয়।

নবীন বরণ অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশ কারিগরি শিক্ষা বোর্ডের প্রকৌশলী জনাব আনোয়ারুল কবির পরিচালক কারিকুলাম, ড্যাফোডিল গ্রুপের সম্মানিত সিইও ডঃ মুহাম্মদ নুরুজ্জামান,ড্যাফোডিল ইন্সটিটিউট অব ইঞ্জিনিয়ারিং অ্যান্ড টেকনোলজি এর প্রিন্সিপাল কে. এম. হাসান রিপন, ভাইস প্রিন্সিপাল আবদুল হাকিম, বিভাগীয় প্রধান, শিক্ষক-শিক্ষিকা, প্রশাসনিক কর্মকর্তারা এবং নবীন শিক্ষার্থীরা। উপস্থিত ছিলেন অনুষ্ঠানে শিক্ষার্থীদের জন্য মোটিভেশনাল সেশন, সফল ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়ার হওয়ার জন্য দিকনির্দেশনা এবং প্রতিষ্ঠানের পরিবেশ ও সুযোগ-সুবিধা নিয়ে আলোচনা করা হয়। ড্যাফোডিল ইন্সটিটিউট অব ইঞ্জিনিয়ারিং অ্যান্ড টেকনোলজি আন্তর্জাতিক মানের শিক্ষা কার্যক্রম পরিচালনার মাধ্যমে শিক্ষার্থীদের শুধুমাত্র পড়াশোনার উন্নতি নয়, বরং তাদের আত্মবিশ্বাস বৃদ্ধি ও দক্ষ পেশাজীবী হিসেবে গড়ে তুলতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ।

অভিভাবক সভায় শিক্ষার্থীদের বিগত দুই মাসের ফাউন্ডেশন ক্লাসের রেজাল্ট এবং তাদের অগ্রগতি নিয়ে বিশদ আলোচনা করা হয়। বিশেষত বিজ্ঞান বিভাগের বাইরে থেকে আসা শিক্ষার্থীদের জন্য ফাউন্ডেশন ক্লাস অত্যন্ত কার্যকরী। অভিভাবকরা জানান, শিক্ষার্থীদের মধ্যে ইতোমধ্যেই আত্মবিশ্বাস, নতুন কিছু শেখার আগ্রহ এবং ভবিষ্যতের জন্য একটি সুস্পষ্ট লক্ষ্য তৈরি হয়েছে।

নতুন শিক্ষার্থীরা জানায়, ড্যাফোডিল ইন্সটিটিউট অব ইঞ্জিনিয়ারিং অ্যান্ড টেকনোলজিতে আধুনিক শিক্ষাপদ্ধতি, সেশন, ওয়ার্কশপ এবং ইন্ডাস্ট্রি ভিজিটসহ বিভিন্ন কার্যক্রম তাদের ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়ারিং যাত্রায় ইতিবাচক ভূমিকা রেখেছে।

উল্লেখ্য, ড্যাফোডিল ইন্সটিটিউট অব ইঞ্জিনিয়ারিং অ্যান্ড টেকনোলজি শিক্ষার্থীদের শুধু শিক্ষার মানোন্নয়ন নয়, বরং সহশিক্ষা কার্যক্রম ও আন্তর্জাতিক মানের সুযোগ-সুবিধা প্রদানের মাধ্যমে ভবিষ্যতের চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত করতে কাজ করে যাচ্ছে।

Comments are closed.