১৭ ই মার্চ (রবিবার ),ড্যাফোডিল ইন্সটিটিউট অব ইঞ্জিনিয়ারিং অ্যান্ড টেকনোলজি এ অনুষ্ঠিত হলো হাজার বছরের শ্রেষ্ঠ বাঙালি জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান এর ১০৪ তম জন্মবার্ষিকী ও জাতীয় শিশু দিবস– ২০২৪। এ বছর দিবসটির প্রতিপাদ্য ‘বঙ্গবন্ধুর স্বপ্ন ধরে আনব হাসি সবার ঘরে’।
সকাল ১১ টায় পবিত্র কোরআন তেলাওয়াত এর মধ্য দিয়ে শুরু হয় আলোচনা সভা । কোরআন তেলাওয়াত করে ড্যাফোডিল ইন্সটিটিউট অব ইঞ্জিনিয়ারিং অ্যান্ড টেকনোলজির টেক্সটাইল ডিপার্টমেন্টের ৩য় পর্বে শিক্ষার্থী মোঃ আরিফুল ইসলাম মেকানিক্যাল টেকনোলজি । আলোচনা সভাটি পরিচালনা করে ড্যাফোডিল ইন্সটিটিউট অব ইঞ্জিনিয়ারিং এন্ড টেকনোলজির ইলেক্ট্রিক্যাল টেকনোলজির ১ম পর্বের শিক্ষার্থী মোঃ আব্দুল্লাহ আল ফাহাদ বিশ্বাস।
উক্ত সভার শুরুতে জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান স্মরণে দিনটিকে যথাযোগ্য মর্যাদায় এবং ভাবগাম্ভীর্যের সাথে পালনের উদ্দেশ্যে বঙ্গবন্ধুর জীবনীর উপর ছাত্র-ছাত্রীদের ও পোস্টার উপস্থাপনা প্রতিযোগিতা ,বঙ্গবন্ধুর জীবনীর উপর রচনা প্রতিযোগিতা এবং কবিতা আবৃত্তি ,আলোচনা সভা নানা আয়োজনের মধ্য দিয়ে ড্যাফোডিল ইন্সটিটিউট অব ইঞ্জিনিয়ারিং এন্ড টেকনোলজিতে শিক্ষার্থীদের নিয়ে উৎযাপন করা হয় বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান– এর ১০৪ তম জন্মবার্ষিকী ও জাতীয় শিশু দিবস– ২০২৪। এরপর শুরু হয় আলোচনা সভা।আলোচনা সভায় বিশেষ অতিথি তার বক্তব্যে- শিক্ষার্থী হিসেবে পড়াশোনার মধ্য দিয়ে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান এর চেতনাকে কিভাবে প্রতিফলিত করা যায় সে বিষয়গুলো উপস্থাপন করেন।
জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান এর জন্মবার্ষিকী এবং জাতীয় শিশু দিবস উপলক্ষে আয়োজিত কবিতা আবৃত্তি, পোস্টার উপস্থাপনা ও রচনা প্রতিযোগিতায় বিজয়ীদের মধ্যে পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠান। অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি এবং অতিথিবৃন্দ বিজয়ীদের মধ্যে পুরস্কার বিতরণ করেন ।
পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠানের শেষে শুরু হয় সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান । ড্যাফোডিল ইন্সটিটিউট অব ইঞ্জিনিয়ারিং এন্ড টেকনোলজির কালচারাল ক্লাবের শিক্ষার্থীরা কবিতা আবৃত্তি পরিবেশন করে ।
আলোচনা সভার শেষে ড্যাফোডিল ইন্সটিটিউট অব ইঞ্জিনিয়ারিং এন্ড টেকনোলজির ডেপুটি ডিরেক্টর কে এম পারভেজ ববি সকলকে বঙ্গবন্ধুর মত আদর্শ মানুষ ,আদর্শ শিক্ষার্থী হয়ে নিজের প্রতিভা ছড়িয়ে দেওয়ার আহ্বান জানিয়ে অনুষ্ঠানের সমাপ্তী ঘোষণা করেন।
স্বাধীন বাংলাদেশের আপামর জনসাধারণ প্রতিবছর অমর একুশের শহীদ দিবসে মহান ভাষা আন্দোলনের সূর্যসন্তানদের শ্রদ্ধাবনত চিত্তে স্মরণ করে। ১৯৫২-এর ভাষা শহীদদের পবিত্র রক্তস্রোতের সঙ্গে মিশে আছে বাঙালি জাতীর মুক্তিসংগ্রামের গৌরবগাঁথা। ১৯৫২-এর একুশে ফেব্রুয়ারিতে বাংলার ছাত্রসমাজ আত্মদান করে মাতৃভাষার অধিকার প্রতিষ্ঠা করেছিল। রক্তরাঙা অমর একুশে ফেব্রুয়ারি রক্তের প্লাবনের মধ্য দিয়ে আজ সারা বিশ্বে আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবসের গৌরবময় আসনে আসীন।
শিক্ষার্থীরা আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস উপলক্ষে ক্যাম্পাস প্রাঙ্গণকে রাঙিয়ে তুলেছে।
এর ধারাবাহিকতায় ভোর ৫ টার সময় ড্যাফোডিল ইন্সটিটিউট অব ইঞ্জিনিয়ারিং এন্ড টেকনোলজির সামনে থেকে উপাধ্যক্ষ জনাব মোঃ আব্দুল হাকিমের নেতৃত্বে শিক্ষার্থীরা কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারের উদ্দেশ্যে প্রভাতফেরিতে খালি পায়ে অংশ গ্রহণ করে।এ সময় শিক্ষার্থীরা দ্বৈত কন্ঠে গাইতে থাকে “আমার ভাইয়ের রক্তে রাঙানো একুশে ফেব্রুয়ারি আমি কি ভুলিতে পারি….., একুশের চেতনা ভুলিনাই ভুলবনা।” প্রভাতফেরি সকাল ৬ টায় কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে পৌঁছায়। এরপর শিক্ষার্থীরা ভাইস প্রিন্সিপাল স্যারের নেতৃত্বে নির্ধারিত স্থানে অবস্থান করে, মাইকে যখন ড্যাফোডিল ইন্সটিটিউট অফ ইঞ্জিনিয়ারিং এন্ড টেকনোলজির নাম ঘোষণা হয় তখন ভাইস প্রিন্সিপাল স্যার প্রতিষ্ঠানের পক্ষে শিক্ষার্থীদের সাথে নিয়ে সকাল ০৭:৩০ মিনিটে পুস্পস্তবক অর্পণ করেন। এ সময় উপস্থিত ছিলেন ইলেকট্রিক্যাল টেকনোলজি ইন্সট্রাক্টর মোঃ আরিফুল হক ও মেকানিক্যাল টেকনোলজির ইন্সট্রাক্টর বিকাশ চন্দ্র সরকার l পুস্পস্তবক অর্পণ শেষে শিক্ষার্থীরা নিরাপদে নিজ নিজ বাড়িতে পৌঁছায় বলে নিশ্চিত করেন উক্ত প্রতিষ্ঠানের ইলেক্ট্রিক্যাল টেকনোলজির ইন্সটাক্টর মোঃ আরিফুল হক।
আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা ও শহীদ দিবস উপলক্ষে আলোচনা সভা
পবিত্র কোরআন তেলাওয়াত ও গীতা পাঠের মধ্য দিয়ে শুরু হয় আলোচনা সভা l কোরআন ও গীতা পাঠ করে ড্যাফোডিল ইন্সটিটিউট অব ইঞ্জিনিয়ারিং অ্যান্ড টেকনোলজির টেক্সটাইল ডিপার্টমেন্টের ১ম পর্বে শিক্ষার্থী মোঃ শাওয়াল এবং কম্পিউটার বিজ্ঞান ও টেকনোলজি ডিপার্টমেন্টের ১ম পর্বে শিক্ষার্থী সুপ্তি মজুমদার। আলোচনা সভাটি পরিচালনা করে ড্যাফোডিল ইন্সটিটিউট অব ইঞ্জিনিয়ারিং এন্ড টেকনোলজির ইলেক্ট্রিক্যাল টেকনোলজির ১ম পর্বের শিক্ষার্থী মোঃ আব্দুল্লাহ আল ফাহাদ বিশ্বাস ।
অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথিকে ড্যাফোডিল ইন্সটিটিউট অব ইঞ্জিনিয়ারিং এন্ড টেকনোলজি মনোগ্রাম খচিত ক্রেস্ট দিয়ে বরণ করে নেন ড্যাফোডিল ইন্সটিটিউট অব ইঞ্জিনিয়ারিং অ্যান্ড টেকনোলজির ডেপুটি ডিরেক্টর কে এম পারভেজ ববি।
উক্ত সভার শুরুতে ভাষা শহীদদের স্মরণে প্রতিষ্ঠানের শিক্ষার্থীরা আমার ভাইয়ের রক্তে রাঙানো একুশে ফেব্রুয়ারি গানটি পরিবেশন করে l
এর পর বক্তব্য রাখেন আলোচনা সভার প্রধান অতিথি রোজিনা সুলতানা রোজী, লেখক ও মাস্টার ট্রেইনার গণিত অলিম্পিয়াড l প্রধান অতিথি তার বক্তব্যের শুরুতে সালাম, বরকত, রফিক, জব্বার সহ নাম না জানা সকল ভাষা শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা জ্ঞাপন করেন l এর পর তিনি বলেন, সকল মানুষের প্রথম ভাষা তার মাতৃভাষা। এটি তার সংস্কৃতি, ঐতিহ্য, এবং স্বাভাবিক সাহিত্যিক মেলবন্ধনের চেহারা। আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস একটি মৌলিক উদ্দেশ্যে সৃষ্টি হয়েছে – মানবিক সম্প্রসারণের মাধ্যমে ভাষার গুরুত্ব ও মর্যাদা বাড়ানো।
শহীদ দিবস আমাদের কাছে একটি মুখ্য দিন, ভাষা শহীদদের সাহস আমাদের প্রেরণা দেয়। যেন আমরা আমাদের মাতৃভাষা এবং সংস্কৃতির মূল সম্পর্ককে আরও উন্নত করতে পারি।
আমরা আজকে সকলের জন্য একটি সাধারণ প্রতিশ্রুতি নিয়ে চলেছি – আমরা আমাদের মাতৃভাষাকে সংরক্ষণ করব, তার মান ও গুরুত্ব সম্পর্কে সচেতন থাকব, এবং আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস এবং শহীদ দিবসের উপলক্ষে তাদের স্মৃতির সাথে সম্পর্কিত সকলকে সম্মান ও শ্রদ্ধা অর্পণ করব।
অনুষ্ঠানে আরও বক্তব্য রাখেন ড্যাফোডিল ইন্সটিটিউট অব ইঞ্জিনিয়ারিং এন্ড টেকনোলজির ডেপুটি ডিরেক্টর কে এম পারভেজ ববি এবং ড্যাফোডিল পলিটেকনিক ইন্সটিটিউটের উপাধ্যক্ষ জহিরুল ইসলাম ফরহাদ । তার তাদের বক্তব্যে বলেন, ভাষা কেবল কথা বলার মাধ্যম নয়, এটি আমাদের অস্তিত্বের প্রতীক জ্ঞানের চাবিকাঠি ভাষার মাধ্যমে আমরা আমাদের চিন্তা ভাবনা প্রকাশ করি এবং অন্যদের সাথে যোগাযোগ স্থাপন করি ভাষা আমাদের সংস্কৃতি ও ঐতিহ্য ধারণ করে চলার পথে সহায়তা করে l তাই প্রত্যেককে নিজ নিজ ভাষার প্রতি শ্রদ্ধাশীল হওয়ার আহবান জানান l
অতিথিদের বক্তব্য শেষে আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস উপলক্ষে আয়োজিত কবিতা আবৃত্তি, সুন্দর হাতের লেখা ও প্রতিযো শুদ্ধ বানান ও রচনা প্রতিযোগিতায় বিজয়ীদের মধ্যে পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠান l অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি এবং অতিথিবৃন্দ বিজয়ীদের মধ্যে পুরস্কার বিতরণ করেন l
পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠানের শেষে শুরু হয় সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান l ড্যাফোডিল ইন্সটিটিউট অব ইঞ্জিনিয়ারিং এন্ড টেকনোলজির কালচারাল ক্লাবের শিক্ষার্থীরা কবিতা আবৃত্তি, নৃত্য এবং গান পরিবেশন করে l
আলোচনা সভার শেষে ড্যাফোডিল ইন্সটিটিউট অব ইঞ্জিনিয়ারিং এন্ড টেকনোলজির ডেপুটি ডিরেক্টর কে এম পারভেজ ববি সকলকে একুশের চেনতনায় উদ্বুদ্ধ হয়ে সারা বিশ্বে বাংলা ভাষাকে ছড়িয়ে দেওয়ার আহ্বান জানিয়ে অনুষ্ঠানের সমাপ্তী ঘোষণা করেন।
ড্যাফোডিল ইন্সটিটিউট অব ইঞ্জিনিয়ারিং এন্ড টেকনোলজির বার্ষিক বনভোজন গত ৭ই ফেব্রুয়ারি, বুধবার, ২০২৪খ্রি. এনএস আইসল্যান্ড রিসোর্ট,জামালদি, মুন্সীগঞ্জে অনুষ্ঠিত হয়েছে ।
ড্যাফোডিল ইন্সটিটিউট অব ইঞ্জিনিয়ারিং এন্ড টেকনোলজির ছাত্র-শিক্ষক, কর্মকর্তা এবং কর্মচারীদের মধ্যে সম্পর্ক উন্নত করার লক্ষ্যকে সামনে নিয়ে এবারের বনভোজন আয়োজিত হয়েছে।যেখানে ইনস্টিটিউটের সকল শিক্ষার্থী, শিক্ষক, কর্মকর্তা, কর্মচারীগণ অংশগ্রহণ করে।
বার্ষিক বনভোজনের উদ্দেশ্যে শিক্ষার্থীরা প্রতিষ্ঠান হতে সকাল ০৭:৩০ মিনিটে ৩টি বাসযোগে রওনা হয়ে সকাল ০৯:৩০ মিনিটে পিকনিক স্পট এনএস আইল্যান্ড রিসোর্টে উপস্থিত হয়। সেখানে সকলকে ওয়েলকাম ড্রিংসের মাধ্যমে স্বাগত জানানো হয় ।
উল্লেখ্য ওয়েলকাম ড্রিঙ্কসটি ছিল অসাধারণ। মনোরম পরিবেশে প্রত্যেকেই মেতে উঠে নিজ নিজ ছবি এবং গ্রুপ ছবি তোলায়। অতঃপর ওয়াটার বাসযোগে আমরা আমাদের গন্তব্য এনএস আইল্যান্ড রিসোর্টে পৌঁছায়।
সেখানে ছাত্র-ছাত্রীরা বিভিন্ন ধরনের খেলাধুলা অংশগ্রহণ করে । উল্লেখযোগ্য ফুটবল, রিলে দৌড়, হাড়িভাঙ্গা ,মার্বেল দৌড়, দাবা, লুডু, বল নিক্ষেপ সহ বিভিন্ন খেলায় মেতে ওঠে ।এই খেলা দুপুর ০২ ঘটিকা পর্যন্ত অব্যাহত থাকে ।
খেলাধুলা শেষ হবার পরেই শিক্ষার্থীরা নিজ নিজ বিভাগ অনুযায়ী লাইনে দাঁড়িয়ে দুপুরে খাবার সংগ্রহ করে। খাবারের গুণগত মান সম্পর্কে শিক্ষার্থীরা যথেষ্ট সন্তুষ্ট ছিল বলে জানায়।
খাবার গ্রহণের পর ৩০ মিনিট বিরতি দিয়ে শুরু হয় মনোজ্ঞ সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানে। অনুষ্ঠানে শিক্ষার্থীরা মেতেউঠে নাচে গানে। ড্যাফোডিল ফ্যামিলির সিইও জনাব ড. মোঃ নুরুজ্জামান ও ড্যাফোডিল ইন্সটিটিউট অব ইঞ্জিনিয়ারিং এন্ড টেকনোলজির অধ্যক্ষ (ভারপ্রাপ্ত) জনাব কে এম হাসান রিপনসহ উপস্থিত সকলেই শিক্ষার্থীদের দ্বারা পরিচালিত সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান উপভোগ করেন।
সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান শেষে শুরু হয় বিভিন্ন প্রতিযোগিতায় বিজয়ী শিক্ষার্থীদের মধ্যে পুরস্কার বিতরণ। পুরস্কার বিতরণে উপস্থিত ছিলেন ড্যাফোডিল ফ্যামিলির সিইও জনাব ড. মোঃ নুরুজ্জামান ও ড্যাফোডিল ইন্সটিটিউট অব ইঞ্জিনিয়ারিং এন্ড টেকনোলজির অধ্যক্ষ (ভারপ্রাপ্ত) জনাব কে এম হাসান ।
ড্যাফোডিল ফ্যামিলির সিইও জনাব ড. মোঃ নুরুজ্জামান তার বক্তৃতায় বলেন, “বনভোজনের মাধ্যমে শিক্ষার্থীরা সাংস্কৃতিক সম্প্রদায়ের সংস্থান হিসাবে কাজ করে এবং ছাত্র-শিক্ষকদের মধ্যে আবদ্ধতা ও সহযোগিতা তৈরি করে, যা প্রতিষ্ঠানের সামগ্রিক মান এবং মান সংরক্ষণে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে”।
ড্যাফোডিল ইন্সটিটিউট অব ইঞ্জিনিয়ারিং এন্ড টেকনোলজির শিক্ষার্থীদের সার্বিক উন্নয়ন এবং অগ্রগতির ধারক ও বাহকের প্রধান সোপান মানসিক প্রশান্তি । যে কারণে শিক্ষার্থীদের জন্য প্রতিবছরই এই ধরণের বৃহৎ অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়ে থাকে।